1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

আধুনিক বাংলা ভাষাও সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি আসাদ চৌধুরী সাধারন পোষাকের এবং অসাধারন ভালো মানুষ। কর্ম্ম ও জীবনদর্শনঃ স্মরন

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৩৩ বার পঠিত

। মুজিবুর রহমান মুজিব।
গত পাচই অক্টোবর কানাডার আসোয়ায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তিকাল করেন বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান কবি পাজামা পাঞ্জাবি সাধারন পোষাকের অসাধারন মানুষ সহজ সরল সাদা মনের মানুষ প্রানের মানুষ কবি আসাদ চৌধুরী। ১১ই ফেব্রæয়ারী ১৯৪৩ থেকে ২০২৩ সালের পাচ অক্টোবর আশির কোটায় এসে ও সদা হাসি খুশী ও প্রান বন্ত ছিলেন সুঠাম শরীরের অধিকারি আপাদ মস্তক কবি আসাদ চৌধুরী। বৃটিশ ভারতের শেষ ভাগে বারিশালের উলানিয়া জমিদার বাড়ীতে মানব শিশু আসাদ এর জন্ম। জমিদার নন্দন হলেও বাপদাদার মত ডাক সাইটে জমিদার হন নি, হয়েছেন জীবন ঘনিষ্ট আধুনিক কবি। শিক্ষিত সম্ভ্রান্ত ও সচ্ছল পরিবারের সু-সন্তান আসাদ চৌধুরী ঐতিহ্যবাহী ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অনার্স মাষ্ট্রার্স উচ্চ শিক্ষা শেষে সরকারি উচ্চ পদে যান নি, স্বদেশকে ভালোবেসে বাংলা ও বাঙ্গাঁলির কৃষ্টি সংস্কৃতির অনুরাগি হিসাবে পেশা হিসাবে বেছে নেন অধ্যাপনা কাব্য চর্চাও সাংবাদিকতা। গোল বাটা মুখ, একমাথা বাবরি চুল সুঠাম শরীর আর দীর্ঘ দেহী উজ্জল চেহারার “এয়ত কাতি বারো মাস” সাফ সুতরা পাজামা পাঞ্জাবি কাঁধে শান্তি নিকেতনি কাপড়ের থলে মুখে পান আর এক চিলতে মুচকি মিষ্টি হাসি সমেত কবি আসাদ চৌধুরীর ছিল কমনমেক আপ গেট আপ। শীত কালে গায়ে চড়াতেন হালকা রং এর মুজিব কোট আর কাঁধে চাদর উত্তরীয়। জীবন যুদ্ধের যন্ত্রনা বিড়স্বনা দুঃখ কষ্টের মাঝেও পান গুয়া ভর্তি মুখে হাসি লেগে থাকত মানুষ আসাদ চৌধুরীর মুখে। খান্দানী পরিবারের কৃতি সন্তান, খ্যাতিমান কবি, উচ্চ শিক্ষিত হলেও তার মধ্যে কোন অহংকার অহংবোধ “কি হনুরে” ভাব ছিল না বরং তিনি ছিলেন সাধারন পোষাকে এক অসাধারন মানুষ। বন্ধু বৎসল বিনয়ী। কবি আসাদ চৌধুরীর কাব্য প্রতিভা, বহু মাত্রীকতা, বন্ধু ও ভ্রাতৃ বাৎসল্য প্রসঙ্গেঁ তাঁর মৃতে্যুার পরই তাঁর প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করে স্মৃতি তর্পন ও মূল্যায়ন করেছেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ফরিদুর রেজা সাগর এবং প্রতিভাবান কবি আলফ্রেড খোকন। রাজধীনির বাসিন্দা অভিজাত উচ্চ বংশীয় আসাদ চৌধুরী একজন মফস্বল প্রেমিক ছিলেন, অবহেলিত মফস্বলীয় কবি সাহিত্যিক সাংবাদিকগনকে অনেক স্বঘোষিত আঁতেল বাঁকা চোখে দেখলেও তিনি ছিলেন তার ব্যতিক্রম। একজন মফস্বল বাসি হিসাবে আমাদের প্রজন্ম তার কাছে মায়া মমতা পেয়েছেন অনেকেই তাঁর ছায়ায় মায়ায় বেড়ে উঠেছেন। আমাদের বৃহত্তর সিলেট ও শ্রীহট্র বাসিদের সঙ্গেঁ তাঁর সুসম্পর্ক সখ্যতা ছিল। আমাদের আমন্ত্রনে আমাদের সভানুষ্টানের প্রধান অতিথির আসন অলংকৃত করেছেন সার গর্ভ ভাষন দিয়েছেন, তাঁর অনুজ কবি লেখক গনকে দিক নির্দেশনা প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়েছেন আমাদের প্রতি ¯েœহ মমতা ও সৌহার্দ প্রদর্শন করেছেন। তাঁর পরবর্তী প্রজন্ম হলেও আমি ষাটের দশকের একজন সংবাদ কর্মি। আমি শেখ ফজলুল হক মনি সম্পাদিত সপ্তাহিক বাংলার বানীর আমাদের মহকুমা প্রতিনিধি অতঃপর স্বাধীনতা পূর্ব কালে ঢাকায় অবস্থান কালে দৈনিক বাংলার বানীর ফিচার রাইটার ছিলাম। এ ব্যপার আমাকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহায়তা দিতেন দৈনিক বাংলার বানীর ফিচার এডিটর শেখ গোলাম মোস্তফা সাহেব। এক সময় আমি দৈনিক বাংলার ষ্টাফ রিপোটার হিসাবে ও কাজ করি। আমার সাংবাদিকতা ও লেখালেখির জীবনের ইতিহাস সম্মান ও গৌরব জনক কাজ আমার তৎকালীন নেতা ও ভ্রাতৃপ্রতীম সৈয়দ আহমদ ফারুক সম্পাদিত সাপ্তাহিক বাংলাদেশ এর কার্য্য নির্বাহী সম্পাদক এর দায়িত্ব পালন। এ ব্যপারে আমাকে উৎসাহ ও অনুপ্রেরনা প্রদান করেন বিশিষ্ট পেশাদার সাংবাদিক অনুজ প্রতিম মতিউর রহমান চৌধুরী। ধের্য্য, পরিশ্রমও লেগে থাকার কারনে তিনি এখন বাংলাদেশের স্বনামে খ্যাত স্বনাম ধন্য সিনিয়র সাংবাদিক দৈনিক মানব জমিনের প্রতিষ্টাতা প্রধান সম্পাদক। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে বিভিন্ন ঘটনা দুর্ঘটনার পর চাক চিক্য ও বৈচিত্র ময় আকর্ষনীয় ও লোভনীয় ঢাকাই সাংবাদিক জীবন পেছনে ফেলে একজন স্বপ্নবাজ মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে প্রিয় স্বদেশ ভূমিকে মনের মত করে সাজাবার সুমহান লক্ষে একটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নিয়ে নিজ এলাকায় চলে আসি যোগ দেই আমাদের বারে। আমাদের এলাকায় লেখালেখি সাংবাদিক এবং সমাজ কর্ম্মে কিঞ্চিত ভূমিকা ও অবদান রাখলেও সারা শরীরে লেগেগেল মাফস্বলি ছাপ। হয়ে গেলাম মফস্বল সাংবাদিক ও মফস্বলি লিখিয়ে। স্বাধীনতা উত্তর কালে মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবের প্রতিষ্টাতা সম্পাদক দীর্ঘ মেয়াদী সভাপতি হয়ে প্রেসক্লাব ভবন নির্ম্মানে গুরুত্ব পূর্ন ভূমিকে রেখেছি। বিগত দিনে ভরা যৌবন কালে বাঙ্গাঁলির প্রানের মেলা লেখক প্রকাশক পাঠকদের মিলন মেলা একুশের বই মেলা এলেই আমার প্রবন্ধ সংকলন, ইতিহাস গ্রহ্ণ বের হত। মফস্বলি লেখকদের জন্য আনন্দ দায়ক গৌরবময় তৃপ্তি দায়ক ও সুখানুভূতির সংবাদ হল একুশের বই মেলার নজরুল মঞ্চে মোড়ক উন্মোচনী অনুষ্টানের আয়োজনও সদ্য প্রকাশিত গ্রহ্ণের মূল্যায়ন। কিন্তু আমরা যারা মফস্বলি তাদের জন্য বাংলা একাডেমীর নজরুল মঞ্চে স্থান পাওয়া এবং একজন ও জনদার অতিথি প্রাপ্তি কষ্ট সাধ্যের ব্যপার হত। বিশ্বকবি মঞ্চের প্রধান সংঘটক কবিও প্রকাশক প্রিয় পুলক কান্তি ধর আমার সহযাত্রী হয়, আমাকে সহযোগিতা দেয়। ইতিপূর্বে বিশিষ্ট কবি আল মোজাহিদি, কবি মোহন রায়হান, কবি সমুদ্র গুপ্ত লেখক ও বৃক্ষ মানব দ্বিজেনশর্মা, কবি শাহজাহান হাফিজ প্রমুখ বিভিন্ন সময় আমার গ্রহ্ণের মোড়ক উন্মোচনী অনুষ্টানের অনুগ্রহ পূর্বক প্রধান অথিতি হিসাবে উপস্থিত থেকে আমাকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন। দুই হাজার তেরো সালের দিকে খুব একটা রুগ বালাই নেই, নিজ উদ্যোগেই বের করলাম মুজিবুর রহমান মুজিব এর নির্ব্বচিত রচনা সংকলন। প্রসঙ্গঁত উল্লেখ্য ঢাকাই প্রকাশনা সংস্থা সমূহ মফস্বলি লেকখদের গ্রহ্ণ প্রকাশ করেন না, কারন মফস্বলি লেখকদের গ্রহ্ণ বিক্রি হয় না, প্রকাশ করলেও মফস্বলি লেখক গনকে মুদ্রন ব্যয় আগাম দিতে হয়। তেরো সালে আসাদ চৌধুরী একুশের পদক পেয়েছিলেন। আমি কবি আসাদ চৌধুরীকে আমার গ্রহ্ণের মোড়ক উন্মোচনী অনুষ্টানের প্রধান অতিথির আসন গ্রহনের আমনন্ত্রন জানালে তিনি চীরা চরিত ভাবে মুচকি হেসে সানন্দে সম্মতি প্রকাশ করেন। আমি এবং কবি পুলক কান্তি ধরের সঙ্গেঁ তার পূর্ব পরিচয় ছিল। আমাদের জেলা সদরের বিশিষ্ট কবি ও মানবাধিকার সংযটক কিশোরীপদের শ্যামলী, কবিও নাট্যকার ¯েœহ ভাজন আব্দুল মতিন এর সঙ্গেঁ ও তার সম্পর্ক ও সখ্যতা ছিল। তিনি আমাদের জেলা সদরে এসেছেন, প্রধান অতিথির মূলবান ও দিক নির্দেশনা মূলক ভাষান দিয়ে ছিলেন। আমাদের আরেক জন মফস্বলি মুক্তিযুদ্ধের গবেষক লেখক অকাল প্রয়াত মাহফুজুর রহমান ¯েœহ ভাজনেষুর দারুন সখ্য ছিল। ¯েœহ ভাজন মাহফুজ আসাদ ভাই বলতে অজ্ঞান ছিল। আসাদ চৌধুরীর সুবাদে গবেষক মাহফুজুর রহমান বাংলা একাডেমীতে গবেষনা মূলক কাজ করেছেন। দুই হাজার তেরো সালে একুশের বই মেলায় আমার নির্ব্বাচিত রচনা সংকলনের মোড়ক উন্মোচনী অনুষ্টানে বাংলা একাডেমীর নজরুল মঞ্চে নির্ধারিত সময়ে নিজ দায়িত্বে এলেন কবি আসাদ চৌধুরী। তাঁর উপস্থিতির কারনে মিডিয়া কাভারেজ পেলাম। শুভ মোড়ক উন্মোচনী অনুষ্টান জম জমাট ও প্রান বন্ত হয়ে উঠে ছিল। কবি পুলক কান্তি ধর এবং কবিও সম্পাদক প্রিয় ভ্রাতস্পুত্র সৌমিত্রদেব এর যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্টিত শুভানুষ্টানটি হয়েছিল প্রানবন্ত। বর্নীল ও বর্নাঢ্য। সেটা সম্ভব হয়েছিল শুধুমাত্র তাঁর অতুলনীয় ব্যক্তিত্ব ও ব্যাপক কবি পরিচিতির কারনে। তিনি আমার মত অভাজন এবং আমার অখাদ্য রচনা সমগ্রের প্রশংসা করলেন, আমাকে ধন্যবাদ সাধুবাদ জ্ঞাপন করতঃ আমার গ্রহ্ণের রচনা গুলির ভূয়সি প্রশংসা করতঃ গ্রহ্ণের বহুল প্রচার কামনা করেন। সেই স্মরনীয় আলোক চিত্র এক দশক পর আমাকে সরবরাহ করেন প্রিয় ভাজন পুলক কান্তি ধর। কবি আসাদ চৌধুরী একজন আলোচক আয়োজক সংঘটক এবং উপস্থাপক হিসাবে ও অনন্য। টিভি অনুষ্টান উপস্থাপনায় স্মার্ট মিডিয়াম্যান ফরিদুর রেজা সাগর তার স্মৃতি চারন মূলক রচনায় যথার্থ ভাবেই কবিকে স্মরন ও মূল্যায়ন করেছেন। কবি আসাদ চৌধুরীর কবিতা আধুনিক বাংলা কাব্য সাহিত্যের ভান্ডারকে সস্মৃদ্ধ করেছে। তাঁর কাব্য সম্ভারের যথাযথ মূল্যায়ন করার ক্ষমতা যোগ্যতা আমাদের নেই। কাল উত্তীর্ন এই কবির কবিতার মান বিচার করবেন মহাকাল। স্বদেশ প্রেমও স্বাদেশিকতায় উদ্ভোদ্ধ মানবতাবাদী এই পানখোর-কবির প্রথম কাব্য গ্রহ্ণ পচাত্তোরে প্রকাশিত -“তবক দেয়া পান”। পরের বছর বের হয় “বিত্ত নাই বেসাত নাই” এবং প্রশ্ন নেই, উত্তরে পাহাড়, বিরাশি সালে প্রকাশিত তাঁর কাব্য গ্রহ্ণের নাম কোন অলকার ফুল, তেরাশিতে বের হয়, যে পারে পারুক, আঠান্নব্বই সালে বাড়ির কাছে আরশি নগর বাংলাদেশের উর্দ্ধ কবিতা এবং কাব্য গ্রহ্ণ ছাড়াও তাঁর অসংখ্য কবিতা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে দেশের জাতীয় দৈনিক পত্র পত্রিকা সাময়িকী সংকলনে। কবি হিসাবে তিনি ছিলেন স্বাধীনতা দেশ ও দেশের মাটিও মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ। তাঁর কবিতা দূর্বোদ্ধ নয় সহজ সরল প্রানবন্ত ঝর ঝরে। “শহীদদের প্রতি”- কবিতায় কবি আসাদ চৌধুরী যথার্থই উচ্চ কন্ঠে উচ্চারন করেন, “তোমাদের যা বলার ছিল, বলছে কি তা বাংলাদেশ শেষ কথাটি সুখের ছিল, ঘৃনীত ছিল নাকি ক্রোধের- প্রতি কথাটি, কোনটা ছিল, তোমরা গেলে বাতাস যেমন যায়, গভীর নদী যেমন টিকে লুকায়, যেমন পাখির ডানার ঝলক গগনে মিলায়”-। পাঠক প্রিয়তা ছাড়াও কবি আসাদ চৌধুরীর উল্লেখ যোগ্য পুরস্কার হল, আবুল হাসান স্মৃতি পুরস্কার, অগ্রনী ব্যাংক শিশু সাহিত্য পুরস্কার, বাংলা একাডেমী পুরস্কার এবং তেইশ সালে একুশের পদক। রাজনীতি সচেতন কবি আসাদ চৌধুরী স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গঁবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ¯েœহ ধন্য আজীবন সমর্থক ও ভক্ত ছিলেন। কিন্তু কোন দিন লেখালেখির ভূবন কিংবা কাব্যাঙ্গঁনে ক্ষমতার দাপট দেখান নি। কবি আসাদ চৌধুরী তার ভূবন মোহনী মিষ্টি মুচকি হাসি তাঁর শিষ্টাচার সৌজন্য বোধ ও বিনয়া চরন দিয়ে সবার মন জয় করেছেন। সহজ সরল ভ্রাতৃ ও বন্ধু বৎসল ভালো মানুষ কবি আসাদ চৌধুরীর উজ্জল স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করি, তাঁর শোক সন্তপ্ত পরিবার বর্গের প্রতি গভীর সমবেদনা ও সহানুভূতি রইল।
[ষাটের দশকের কবি ও সাংবাদিক। মুক্তি যোদ্দা। সাবেক সভাপতি, মৌলভীবাজার প্রেসক্লাব।]

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..